Tuesday, 20 September 2011

আমারব্লগে ছাগু প্রক্রিয়াকরণঃ প্রসঙ্গ অমি পিয়াল


আমারব্লগে যেভাবে শুরু
নেটে আমার লেখা-লেখির জীবন শুরু হয় সদালাপ ওয়েবসাইটে (২০০৬)। আমারব্লগ-এ রেজিস্ট্রেশন করি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে। প্রথম লেখা (ডঃ জাফর ইকবালের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে টানাহেঁচড়া!) এপ্রিলের ১৯, ২০১০ পোষ্ট করি। আমু বা কোন ওপেন ব্লগ সম্পর্কে ধারণা না থাকায় পোষ্ট দিয়ে বিপদে পড়ে যাই। শুরুতে অশ্লীল গালি দেয়া হয়। এর কিছু কিছু মুছে দেই। তারপর হোরাসের বিবর্তনবাদ পোষ্টে একটি মন্তব্য করি। সেখানে মানবতাবাদী নিকের উদ্দেশ্যে ওটা বেংগার ছবি দিয়েছিলাম, যাকে বিবর্তনবাদের প্রমাণ হিসেবে চিড়িয়াখানায় ওরাং ওটাং এর সাথে এক খাঁচায় রেখেছিল। এর পর শুরু হয়ে যায় খিস্তিখেউর, বলতে পারেন খুবই চমকিত হয়েছিলাম যেহেতু এধরণের বিতর্ক আমার জন্য নতুন। সেই থেকে যুদ্ধদেব জোঁকের মতো আমার পিছনে লেগে আছে। আমার হাতে এত সময় না থাকায় আমি এড়িয়ে যেতাম। তাছাড়া তার কথার ফুলঝুড়ি শেষ হয় না। উনি অনবরত ছাগালাপী/ছাগালাপ বলে গালি দেন। পরিশেষে যুদ্ধদেব নিজেকে নিজেই বিজয়ী ঘোষণা করে বিকৃত আনন্দ লাভ করতে থাকেন! সেখান থেকে শিবির… ছাগু…। বিরক্ত হয়ে আমুতে যাওয়া প্রায় ছেড়েই দেই। লেখাটি বুঝতে হলে এই পোষ্টে উল্লেখিত স্ক্রিনশটগুলো ক্রমানুসারে ও ধারাবাহিকভাবে পড়তে হবে।





ছাগুকরণের দ্বিতীয় ধাপ
একদিন দেখলাম বেলের কাঁটা একটা পোষ্ট (একটি কাল্পনিক আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল) দিয়েছে। সেখানে ফান করে আমার সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে। উনার প্রোফাইল প্রিক আমার প্রিয় ছিল। বেলের কাঁটার সাথে এর আগে আমার কোনদিন কথাও হয়নি। উনার পোস্টে মন্তব্য করলে উনি আমাকে ছাগু টেস্ট শুরু করেন। আমি হতবাক হয়ে যাই। কেননা আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা। তখন ইমোশন বেশ কাজ করে। ঘৃণীত জিনিসকে জোর করে চাপিয়ে দিলে বেশ কষ্ট হয়। এজন্য বাবার কথা বলেছি (অমি পিয়ালের পোষ্টের স্ক্রীনশটে আমার বাবার সাথে স্ব-শরীরে দেখার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, ঠিকানা সম্পর্কেও ধারণা দেয়া হয়েছে)। পরে শুনলাম এটাই নাকি সমস্যা। বেলের কাঁটাকে চ্যালেঞ্জ জানাই। তারপর সে থেমে যায়। আমি তাকে মন থেকে মাফ করে দিয়েছিলাম।

স্ক্রিনশট-১
স্ক্রিনশট-২

চূড়ান্তভাবে ছাগু ঘোষণাকরণ
শহীদ মৃধা নামক ব্লগারের “পোস্টে গালি দেয়ার বিপক্ষে ভোট দিন” নামক লেখায় আমি দুটি মন্তব্য করি (স্ক্রিনশট-৩, ৫)। পরে দেখলাম সেখানে সেই বেলের কাঁটা-ই মৃধাকে ছাগু বানাতে চেষ্টা করছে বা ভয় দেখাচ্ছে (স্ক্রিনশট-৪)। আমার নিজের করুণ অভিজ্ঞতার কারণে মন্তব্য করি। তারপর তাকে নিয়ে ভার্চুয়াল ইন্টার্ভিউ (স্ক্রিনশট-৬) এর ব্যবস্থা করা হয়। তার আসন্ন বিপদ দেখে বেশ খারাপ লাগল। ঐ পোষ্টের বিপরীতে মৃধা পোষ্ট দেয় যেখানে তার মায়ের শহীদ হওয়ার ঘটনা উল্লেখ ছিল। এতে অনেক কষ্ট পেয়েছি ও বিবেকবোধ থেকে মন্তব্য করে তাকে স্বান্ত্বনা দেই (স্ক্রিনশট-৭) ও জিয়া ভাইয়ের প্রসংগ আসে। সেখানে বুড়ো শালিকও যোগ দেয়।

স্ক্রিনশট-৩

স্ক্রিনশট-৪

স্ক্রিনশট-৫


স্ক্রিনশট-৬




স্ক্রিনশট-৭
তারপর সেটার ডাল-পালা গজাতে থাকে। এর মাঝে সেই যুদ্ধদেব জোঁকের মতো শালিকের পিছনে লেগে যায় আর ‘ছাগালাপ/ছাগালাপী’ ট্যাগ করতে থাকে। পরে সেখানে অমি পিয়ালের আগমন ঘটে। তারপর আরো অনেকে যোগ দেয়। বিতর্কে বুড়ো শালিকের সাথে পেরে উঠতে পারছিল না কেউ-ই। এটা পরবর্তীতে ইগোতে রূপ নেয়। অমি পিয়াল একসময় মাথা ঠিক রাখতে না পেরে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন যে তিনি কাউকে ছাগু ঘোষণা দিলে এটিই ব্লগে প্রতিষ্ঠিত হবে (স্ক্রিনশট-১১)। বুড়ো শালিক তো ছাড়ার পাত্র নয়। অমি পিয়াল বাছাইকৃত স্ক্রীনশট ব্যবহার করার কারণে পুরো বিষয় অন্যরকম হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা ব্লগার ‘ফারমার’ এর পোষ্টে আমার একটি সহমত টাইপের মন্তব্য ও সেই একই পোষ্টে আমুর পুরাতন ও প্রতিষ্ঠিত ব্লগার মুনিম ভাইয়ের মন্তব্যের স্ক্রীনশট দিয়ে অত্যন্ত হাস্যকরভাবে আমাকে চূড়ান্ত ছাগু ‘প্রমাণ’ করে অমি পিয়াল গর্ভবোধ করতে থাকে। আমি অমি পিয়ালকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম আমার লেখা/মন্তব্য কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যায়। উনি কিন্তু পোষ্টে তার সদুত্তর দিতে পারেননি (স্ক্রিনশট-১৩)।

স্ক্রিনশট-৮

স্ক্রিনশট-৯
স্ক্রিনশট-১০
অমি পিয়াল তার প্রতিজ্ঞা ও প্রচণ্ড অহংকার বশতঃ স্ক্রিনশটের মার-প্যাঁচ খেলে আমাকে শেষ পর্যন্ত ছাগু বানিয়েছেন ও পুরো বাঙ্গালী ব্লগ জগতে তা ছড়িয়ে দিয়েছেন। উনি শুধু নিজের ইগোকে প্রমাণ করতে বাছাইকৃত স্ক্রিনশট দিয়েছেন। যার ফলে সত্য ঢাকা পড়ে যায়। ব্লগাররা সাধারণত এসব যাচাই করেন না। মজার ঘটনা হচ্ছে বেশীর ভাগ ব্লগার পুরো ঘটনা না জেনে তাল মিলিয়েছেন! অনেকে মুখ রক্ষার জন্যও মন্তব্য করছেন, কেননা এটা অমি পিয়ালের পোষ্ট!
স্ক্রিনশট-১১
অমি পিয়ালের তথ্য বিকৃতির চূড়ান্ত নমুনাঃ
অমি পিয়াল ছাগু ঘোষণা দিয়ে আবার আরেকটি পোষ্ট দিয়েছেন, ‘ল্যাঞ্জা কট হওয়ার পর করণীয় (একটি ফলোআপ পোস্ট)‘। সেখানে জিয়া ভাইকে নিয়ে করা মন্তব্যের স্ক্রিনশট উল্লেখ করে (বুড়ো শালিকের জবানবন্দি পোষ্ট থেকে নেয়া) আরেকটি স্ক্রিনশট উল্লেখ করেছেন পরের একটি পোষ্ট থেকে। কিন্তু তিনি সে প্রসংগে আমার আগের মন্তব্যগুলো এড়িয়ে গেছেন। জলিল/কাদের সিদ্দিকীর প্রসংগ কে এনেছে? আমার মুক্তিযোদ্ধা বাবার ঠিকানা উল্লেখ করায় অমি পিয়াল কটাক্ষ করে জলিলের প্রসংগ আনেন। আমি এ বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলাম যে কেন তিনি জলিলদের প্রসংগ এনেছেন। (স্ক্রিনশট-১২, ১৩)। পরবর্তীতে বুড়ো শালিক মুক্তিযুদ্ধের সিরিজ শুরু করে- টুকরো টুকরো একাত্তরঃ পর্ব-১ (আব্বা বেঁচে আছেন) সেখানে আমি মনের পুঞ্জিভূত প্রচণ্ড ক্ষোভ থেকে নীচের মন্তব্যটি করি (স্ক্রিনশট-১৪)। অমি পিয়াল এতেই ছাগু কনফার্ম হয়ে উনার দাম্ভিকতা দেখিয়ে দ্বিতীয় পোষ্ট দেন! ভাবখানা এমন যে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদেরকে যে করেই ছাগু বানাতে হবে (তার নমুনা দেখুন এখানেএখানে )। এভাবে গবেষণা করলে সাধারণ ব্লগারদের (যারা বিষয়টি সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত নন) কাছ থেকে সহজেই প্রসংশা পাওয়া যেতে পারে, কিন্তু গবেষণার দৃষ্টিকোন থেকে এসব মূল্যহীন ও গবেষকদের জন্যও অপমানকর।
স্ক্রিনশট-১২
স্ক্রিনশট-১৩
স্ক্রিনশট-১৪
অমি পিয়ালের চূড়ান্ত ছাগুকরণের দুটো পোষ্টের পরে আমি একটি জিজ্ঞাসামূলক পোষ্ট দিয়েছিলাম- ‘অমি রহমান পিয়ালের কাছে জিজ্ঞাসা’। এতে অমি পিয়ালকে তথ্য-প্রমাণ হাজির করতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তিনি সেটির জবাব দেননি। এত কিছুর পরেও আমুতে থাকার জন্য পণ করি, কেননা ব্লগ ছেড়ে গেলে আমার নৈতিক পরাজয় ঘটবে। এরকম ঘৃণ্য পরিস্থিতির মধ্যেও আমি আরো চারটি পোষ্ট করি, যেগুলোতে বেশ হিট হয়। পরবর্তীতে ছাগু বিষয়ক আলোচনা আরো খারাপের দিকে যায়। পরিস্থিতি এতই খারাপ হয় যে যাদেরকে ছাগু ট্যাগ করা হচ্ছে, তাদের মা’দের তুলেও অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করা হয়েছে! এর প্রতিবাদে জিয়া ভাই আমুতে অন্তিম পোষ্ট দেন, তাতে আমু থেকে ছেড়ে যাওয়ার কথা বলেন (বিস্তারিত- বুড়ো শালিকের – ‘বিদায়, আমার (সাধের) ব্লগ’)। জিয়া ভাইয়ের নীতিবোধের প্রতি সন্মান রেখে আমি (আমারব্লগের সাধারণ পাঠকদেরকে কৃতজ্ঞতা) ও বুড়ো শালিক আমারব্লগকে বিদায় জানাই। ছেড়ে আসার পর অমি পিয়ালের কমেন্ট পড়ে হতবাক হলাম! উনি ছাগুকরণে তথ্য প্রমাণে ব্যর্থ হয়ে জিয়া ভাইয়ের উপরে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন এভাবে-
মঙ্গলবার, ২০/০৯/২০১১ – ০৮:৫৩ তারিখে অমি রহমান পিয়াল বলেছেন
ফাইনাল ডিসিশান উনি আমার ব্লগে লেখবেন না। তবে ছাগুগুলা (জ্বি উনি আলাপে স্বীকার করছেন আমার ভুল হয় নাই, যে সিস্টেমে আমি চিহ্নিত করছি তা সঠিক। এইগুলা ছাগুই) কেনো এমন করতেছে সে ব্যাপারে তার কোনো আন্দাজ নাই। উনার সিদ্ধান্তটা একান্তই ব্যক্তিগতভাবে নেওয়া। কাউরে উনি প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন নাই। পোস্ট দিছিলেন, পোস্টটা উনি ড্রাফট করছেন। এইতো। http://www.amarblog.com/DesheBideshe/posts/137004
কিন্তু আমারব্লগের সিনিয়র ও সেলিব্রেটি ব্লগার জিয়াউদ্দিন ভাই ছাগু বিষয়ক ইস্যুতে কী বলেছেন, তা দেখুন। শালিকের পোষ্ট থেকে উঠিয়ে দিচ্ছি-
সারোয়ারকে সামান্য চিনতাম ওর লেখা পড়ার কারনে – ব্যক্তিগত যোগাযোগ কোন কালেই ছিলো না। কিন্তু – বুড়ো শালিক কে এখনও জানি না। তামীম কে? জানি না। শুধুমাত্র নাস্তিক আস্তিক বিতর্কের রেশ ধরে এদের ছাগু বানানোর গবেষনা আমার কাছে অত্যান্ত খেলো মনে হয়েছে – মেনে নিতে পারিনি
আমার পছন্দের আরেক সহযোদ্ধা আমার পোষ্টে এক ব্লগারের মাকে নিয়ে নোংরামী করলো। অবাক হয়ে দেখলাম আমার সহযোদ্ধারা চুপচাপ তা মেনে নিচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধে চেতনার কোথায় আছে যে কল্পিত রাজাকারের মাকে ধর্ষন করা জায়েজ। তাহলে পাকবাহিনীর ধর্ষনকে কি আমরা মেনে নিলাম নিয়ম হিসাবে – যার শক্তি আছে সে বিরোধীদের মাকে ধর্ষন করতে পারবে – সমস্যা নেই।
আমার পক্ষে বিষয়টা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হলো না। আগেই বলেছি – আমার ব্লগের নীতিমালায় রাজাকারিতা নিষিদ্ধ। সেখানে গবেষনা করে ছাগু বানিয়ে তার মাকে “শোয়ান” বিষয়টা মনে হলো আমার ব্লগের দিকনির্দেশনার কাটিং এজ। ভবিষ্যতে ব্লগে মডারেশন আসলে হয়তো এই টেন্ড্রটা বন্ধ যাবে – কিন্তু এই ধরনের একটা নোংরা বিষয় নিয়ে শক্তিক্ষয় সঠিক হবে না। যেখানে বিবেকই ছিলো যথেষ্ঠ – যখন একজন মানুষের বিবেকও এই বিষয়টিকে মেনে নিতে বাঁধা দেয়নি – তাহলে ধরেই নিতে হয় – আই এম দ্যঅ ব্লক শিপ। আমার এই দলের থাকার অধিকার নেই।
এক নজরে আমারব্লগে ছাগুকরণ-
পাঠক, আমার আর বলার কিছু নেই। সম্প্রতি আমারব্লগের পুরাতন ব্লগার তামীমের পোষ্ট থেকে জানা যায় যে মৃধার ইস্যুটি ছিল আমারব্লগের ফেইসবুক আড্ডাতে সাজানো নাটক (বিস্তারিত পড়ুন)! অথচ এই নাটকের উপর ভিত্তি করেই ছাগুকরণ প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়ন করা হয়। বিবেচনার দায়ভার পাঠকের উপর ছেড়ে দিলাম। ধন্যবাদ।
পুরো ঘটনাটি বিচার করতে পাঠকরা নীচের পোষ্টগুলো ক্রমানুসারে পড়তে পারেন-
১। একটি কাল্পনিক আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল
২। পোস্টে গালি দেয়ার বিপক্ষে ভোট দিন
৩। দেশ ও বঙ্গবন্ধুর জন্য হাজার রাকাত নফল নামাজ এবং কোরআন খতমের মানত করে এবং মাকে হারিয়েও জামাত শিবিরের ঘৃনিত অপবাদ শুনতে হলো !
৪। বিশেষ ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার শহিদ মৃধা : জবাব তথা ইন্টারভিউ
৫। বুড়ো শালিকের জবানবন্দি
৬। টুকরো টুকরো একাত্তরঃ পর্ব-১ (আব্বা বেঁচে আছেন)
৭। ছাগুদের সেকাল ও একাল : একটি সচিত্র প্রতিবেদন
৮। ল্যাঞ্জা কট হওয়ার পর করণীয় (একটি ফলোআপ পোস্ট)
আমারব্লগে আমার পোষ্টসমূহ (উপরের বর্ণিত রেফারেন্স ও আমার পোষ্টে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কোন কথা আছে কিনা তা যাচাই করতে পারেন)-
১। আমারব্লগের সাধারণ পাঠকের প্রতি কৃতজ্ঞতা
২। ডারউইনবাদী নৈতিকতা ও বিবর্তিত সমাজের আসল চেহারা কেমন হতে পারে!
৩। মানবতার মুখোশে গুয়েতেমালা ও টাসকিগিতে সিফিলিস টেস্ট!
৪। বিজ্ঞান, বিবর্তনবাদ ও নাস্তিকতা
৫। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য
৬। অমি পিয়ালের কাছে জিজ্ঞাসা
৭। বাংলাদেশের যৌতুক নিয়ে পোষ্টের কিছু মন্তব্যের জবাব
৮। যৌতুক প্রথার অমানবিক ও ভয়াবহ দিক: বাংলাদেশের সমাজে কীভাবে চালু হল?
৯। তিনি আমাদের গর্ব: বাংলাদেশের একজন সফল বিজ্ঞানী
১০। ‘গর্ভস্থ কন্যাশিশু হত্যা’ প্রসংগে জনাব আদিল মাহমুদের কিছু মন্তব্যের জবাব
১১। খাবার স্যালাইন তৈরীতে অবদান রাখার জন্য হেমেন্দ্র নাথ চ্যাটার্জীকে স্বীকৃতি দেয়া হোক
১২। কন্যাশিশু হত্যা এবং মানবতাবাদ: একটি গবেষণাধর্মী বিশ্লেষণ
১৩। E.coli (ই.কোলাই ) ব্যাকটেরিয়া নিয়ে পলিটিক্স!
১৪। কুরবানীকে কেন্দ্র করে দেশকে সঙ্ঘাতের দিকে ঠেলে দেয়ার অপচেষ্টা!
১৫। প্রগতিশীলতার জোয়ারে আমাদের সমাজে বোরকার উত্থান!
১৬। ‘মুক্তচেতনা’র ‘আলোকিত’ ভূমি ইউরোপে সাম্প্রদায়িক ভাবধারার পূনর্জাগরণ!
১৭।
“কৃত্রিম প্রাণ” তৈরীর কৃত্রিম খবরে মুক্তমনাদের দেহে প্রাণের সঞ্চার!
১৮। লাশ ঘর
১৯। সেক্যুলারিজম এর ভিত্তি এতই ঠুনকো!
২০। ডঃ জাফর ইকবালের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে মুক্তমনাদের টানাহেঁচড়া!







No comments:

Post a Comment