বহুল পরিচিত পারসোনা বিউটি পার্লার/স্পা প্রতিষ্ঠানে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের জন্য বরাদ্দকৃত কক্ষে গোপন ক্যামেরা আবিষ্কৃত হয়েছে বলে সম্প্রতি গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আর গোপন নেই। ব্লগগুলোর সচেতনতার জন্য এ ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন ব্লগে প্রতিবাদ হচ্ছে (বিস্তারিত পড়ুন এখানে)। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে বিষয়টি চেপে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। ইন্টার্নেটে প্রচারণার চাপে পত্রিকাগুলো দায়সারা গোছের খবর প্রকাশ করে পরোক্ষভাবে পারসোনাকেই সমর্থন দান করেছে! এমনকি কোন কোন পত্রিকা এই পরিস্থিতিতেও পারসোনার হয়ে প্রচারণা করছে (বিস্তারিত - স্পা দেহমনের প্রশান্তির থেরাপী)! মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ খবরটি সেভাবে উঠে না আসায় সাধারণ মানুষ অন্ধকারেই রয়েছে। যারা ইন্টার্নেটে সক্রিয় তাদের অনেকেই আবার তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। নৈতিক অবস্থানের কথা বিবেচনা করে সমর্থনদানের বিষয়টি মোটামুটি তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়-
১। দেশের বেশীরভাগ মানুষই শুধুমাত্র বাঁচার জন্য লড়াই করছেন। ঘাম ঝরিয়ে, মাথায় বোঝা বহন করে আয়-রোজগার করছেন পরিবারে এক মুঠো ভাত তুলে দেয়ার জন্য। পারসোনাদের মত সুন্দর ব্যবসাকারীদের অপকর্মের খবর তাদের বিবেককে শংকিত ও উদ্বেলিত করে না, কেননা শারীরিক সৌন্দর্য্য তাদের কাছে গৌণ। অন্যদিকে যারা পারসোনা বা বিউটি প্রতিষ্ঠানে মানসিক আরাম (এগুলোকে সেবা বলা আমার দৃষ্টিতে অন্যায়) নিয়ে থাকেন, তাদের অনেকে ঘটনাটির সাথে প্রাইভেসি বা ইন্টার্নেটের পর্ণগ্রাফির যোগসূত্রের কথা চিন্তা করে বিবেকের তাড়ণায় সোচ্চার হয়েছেন।
২। ধর্মপ্রাণ সাধারন মানুষ এই ইস্যুতে বিভক্ত। একদল নৈতিকতার কথা চিন্তা করে বেশ সোচ্চার হয়েছেন। কিন্তু এদের বড় অংশ মনে করছেন এটা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা নেই, কেননা ধর্মীয়ভাবে বাহ্যিক সৌন্দর্য্যকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকে পারসোনার ঘটনাতে মানসিকভাবে খুশী হয়ে মত প্রকাশ করেন এই ভাবে, “যাও কেন ওখানে? বুঝ এবার ঠেলা।”
৩। দেশের সুশীল সমাজের লোকেরা একেবারেই মুখে কুলুপ এঁটেছেন। এর যথেষ্ট কারণও আছে!
সুশীলরা নীরব কেন?
কারণ হচ্ছে সুশীলরা কোন না কোন ভাবে নারী ব্যবসার সাথে জড়িত। সুশীল পরিচালিত মিডিয়াগুলোতে তথাকথিত নারীর অধিকার নিয়ে সুশীলদের বেশ সোচ্চার হতে দেখা যায়। টক শোতে তাদের যুক্তির (কুযুক্তি!) বানে টিভি ভেংগে যাওয়ার দশা হয়! কিন্তু পারসোনার মত ইস্যুতে তারা বিস্ময়করভাবে নীরব! অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে এদের অনেকেই এই নারীর অধিকারের নামে এনজিও ব্যবসার সাথে জড়িত। পশ্চিমা বিশ্ব মুসলিম দেশগুলোতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে তাদের ভাবধারা প্রচার করতে অনেক অর্থ বরাদ্দ দিয়ে থাকে। সুশীলরা ঐ টাকায় ভাগ বসাতে সবসময় তৎপর। তারা যদি সত্যি সত্যি নারীকে সন্মান করে, তাহলে পারসোনার মত প্রচণ্ড ন্যাক্কারজনক ইস্যুতে চুপ থাকতে পারে না। অন্যদিকে সুশীল চালিত মিডিয়াতে প্রগতিশীলতার নামে নারীর শারীরিক সৌন্দর্য্যকে পণ্য হিসেবে প্রমোট করা হচ্ছে। মেয়েদের সৌন্দর্য্য নিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর প্রায় ৩৩০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হয়। কানিস আলমাস এবং তার মত বিউটিশয়ানদের তথাকথিত ‘মেয়েদেরকে সুন্দর বানানো’ বাংলাদেশে এই ব্যবসারই অংশ। তাই তারা কানিজ আলমাসকে দৃষ্টিকটুভাবে সমর্থন করছে। প্রথম আলো’র মত সুশীল পত্রিকাগুলো ছেলেদের পায়ের সৌন্দর্য নিয়েও বর্তমানে চিন্তিত! এর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্যও তারা প্রচারণা চালাচ্ছে! পার্লারে গিয়ে ছেলেরা কীভাবে পায়ের যত্ন (স্পা পেডিকিউর, ফুট ম্যাসাজ) নিতে পারেন, সেজন্য টিপস দেয়া হয়। ছবিটি প্রথম আলোর নকশা পাতা (কানিজ আলমাস যেখানে বিশেষজ্ঞ হিসেবে অভিমত দেন) থেকে নেয়া।
১। দেশের বেশীরভাগ মানুষই শুধুমাত্র বাঁচার জন্য লড়াই করছেন। ঘাম ঝরিয়ে, মাথায় বোঝা বহন করে আয়-রোজগার করছেন পরিবারে এক মুঠো ভাত তুলে দেয়ার জন্য। পারসোনাদের মত সুন্দর ব্যবসাকারীদের অপকর্মের খবর তাদের বিবেককে শংকিত ও উদ্বেলিত করে না, কেননা শারীরিক সৌন্দর্য্য তাদের কাছে গৌণ। অন্যদিকে যারা পারসোনা বা বিউটি প্রতিষ্ঠানে মানসিক আরাম (এগুলোকে সেবা বলা আমার দৃষ্টিতে অন্যায়) নিয়ে থাকেন, তাদের অনেকে ঘটনাটির সাথে প্রাইভেসি বা ইন্টার্নেটের পর্ণগ্রাফির যোগসূত্রের কথা চিন্তা করে বিবেকের তাড়ণায় সোচ্চার হয়েছেন।
২। ধর্মপ্রাণ সাধারন মানুষ এই ইস্যুতে বিভক্ত। একদল নৈতিকতার কথা চিন্তা করে বেশ সোচ্চার হয়েছেন। কিন্তু এদের বড় অংশ মনে করছেন এটা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা নেই, কেননা ধর্মীয়ভাবে বাহ্যিক সৌন্দর্য্যকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকে পারসোনার ঘটনাতে মানসিকভাবে খুশী হয়ে মত প্রকাশ করেন এই ভাবে, “যাও কেন ওখানে? বুঝ এবার ঠেলা।”
৩। দেশের সুশীল সমাজের লোকেরা একেবারেই মুখে কুলুপ এঁটেছেন। এর যথেষ্ট কারণও আছে!
সুশীলরা নীরব কেন?
কারণ হচ্ছে সুশীলরা কোন না কোন ভাবে নারী ব্যবসার সাথে জড়িত। সুশীল পরিচালিত মিডিয়াগুলোতে তথাকথিত নারীর অধিকার নিয়ে সুশীলদের বেশ সোচ্চার হতে দেখা যায়। টক শোতে তাদের যুক্তির (কুযুক্তি!) বানে টিভি ভেংগে যাওয়ার দশা হয়! কিন্তু পারসোনার মত ইস্যুতে তারা বিস্ময়করভাবে নীরব! অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে এদের অনেকেই এই নারীর অধিকারের নামে এনজিও ব্যবসার সাথে জড়িত। পশ্চিমা বিশ্ব মুসলিম দেশগুলোতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে তাদের ভাবধারা প্রচার করতে অনেক অর্থ বরাদ্দ দিয়ে থাকে। সুশীলরা ঐ টাকায় ভাগ বসাতে সবসময় তৎপর। তারা যদি সত্যি সত্যি নারীকে সন্মান করে, তাহলে পারসোনার মত প্রচণ্ড ন্যাক্কারজনক ইস্যুতে চুপ থাকতে পারে না। অন্যদিকে সুশীল চালিত মিডিয়াতে প্রগতিশীলতার নামে নারীর শারীরিক সৌন্দর্য্যকে পণ্য হিসেবে প্রমোট করা হচ্ছে। মেয়েদের সৌন্দর্য্য নিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর প্রায় ৩৩০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হয়। কানিস আলমাস এবং তার মত বিউটিশয়ানদের তথাকথিত ‘মেয়েদেরকে সুন্দর বানানো’ বাংলাদেশে এই ব্যবসারই অংশ। তাই তারা কানিজ আলমাসকে দৃষ্টিকটুভাবে সমর্থন করছে। প্রথম আলো’র মত সুশীল পত্রিকাগুলো ছেলেদের পায়ের সৌন্দর্য নিয়েও বর্তমানে চিন্তিত! এর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্যও তারা প্রচারণা চালাচ্ছে! পার্লারে গিয়ে ছেলেরা কীভাবে পায়ের যত্ন (স্পা পেডিকিউর, ফুট ম্যাসাজ) নিতে পারেন, সেজন্য টিপস দেয়া হয়। ছবিটি প্রথম আলোর নকশা পাতা (কানিজ আলমাস যেখানে বিশেষজ্ঞ হিসেবে অভিমত দেন) থেকে নেয়া।
মাসে একবার পেডিকিউর করতে পারেন- ছবি প্রথম আলো
সুশীলদের আসল রূপ জানতে পড়তে পারেন ‘মদপানের ৭০০০ আবেদন‘ লেখাটি। একজন সুশীল মদ সেবনের সরকারী লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করেন এভাবে-“আমি অসুস্থ। দিনে দু’বেলা মদ খেতে হবে। এ জন্য চাই অনুমতি।”সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনৈতিকতা ছড়িয়ে পড়েছে। সবগুলোকে একসাথে মোকাবেলা সম্ভবও নয়। তাছাড়া অনৈতিকতার প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও নৈতিকতাগুলো একসূত্রে গাঁথা। পারসোনার ঘটনাটি মূলত এলিট সমাজের ঘটনা, কিন্তু সুদূরপ্রসারী দিক বিবেচনা করলে এর নেতিবাচক প্রভাব পুরো সমাজের উপর পড়বে। তাই নৈতিকভাবে পারসোনার মত চরম অনৈতিক ইস্যুতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, হতে হবে সক্রিয়, সোচ্চার।
মন্তব্য
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
আমি কোনো পোষা পাখি নাকি? যেমন শেখাবে বুলি সেভাবেই ঠোঁট নেড়ে যাবো
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
Anthony Flew, যিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেছেন গডের অনস্তিত্ব প্রমাণে, যার অন্যতম ভিত্তি ছিল বিবর্তনবাদ। তিনি ছিলেন Evolutionary ethics, Atheistic humanism এর স্পিরিচুয়াল গুরু; নাস্তিক মৌলবাদীদের অশ্রুজলে ভাসিয়ে শেষ বয়সে তার বোধদয় ঘটে যা কিনা তিনি ঘোষণা করেছেন এই বই প্রকাশ করে, “There is a God: How the World's Most Notorious Atheist Changed His Mind.” (2007)। নাস্তিকতা প্রসারে এন্থনি ফ্লু রচিত কিছু বিখ্যাত বই-
• Hume's Philosophy of Belief (1961)
• God and Philosophy (1966)
• Evolutionary Ethics (1967)
• Crime or Disease (1973)
• Darwinian Evolution (1984)
• The Presumption of Atheism (1976). reprinted as God, Freedom and Immortality: A Critical Analysis. (1984)
• God: A Critical Inquiry (1986) - reprint of God and Philosophy (1966) with new introduction
• David Hume: Philosopher of Moral Science (1986) Oxford: Basil Blackwell.
• Does God Exist?: A Believer and an Atheist Debate (1991) with Terry L. Miethe
• Atheistic Humanism (1993)
• Does God Exist: The Craig-Flew Debate (2003) with William Lane Craig
• There is a God: How the World's Most Notorious Atheist Changed His Mind (2007)
Anthony Flew এর সাক্ষাতকার এনজয় করুনঃ
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
এন্থনি সাহেব না হয় আস্তিক হয়ে গেলেন, কিন্তু তার খপ্পরে পড়ে যারা নাস্তিক হয়েছে তাদের কী হবে?
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
আশা করি একটা জমজমাট বিতর্ক হবে।
বিবর্তনবাদ পড়ালে কি সমস্যা। যতদুর জানি ইউরোপের ম্যাক্সিমাম দেশের স্কুলের পাঠ্যসূচিতে এটা পড়া বাধ্যতামূলক। এতে করে কি ইউরোপে চার্চের সংখ্যা কমে গেছে!!??! বা চার্চে যাওয়া কি বন্ধ হয়ে গেছে। ইটালী খোদ ভ্যাটিকান যার পেটের মধ্যে সেখানকার স্কুল পাঠ্যসূচিতে ডারউইনের বিবর্তনবাদ পড়ায়। এতে করে কি চার্চপন্থী ডান দল ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হয়ে গেছে?? সেই কবে একবার বামরা ক্ষমতায় আসছিল তার পর আর খবর নেই। শক্তিশালী বাম ঘরনার উত্তর ইটালীতেও এবার ডানরা হানা দিছে!!! আসলে কোন মতবাদ নিয়ে পড়াশোনা করা খারাপ কিছু না। আর না পড়লে তো কানের খুজে চিলের পিছনে ছুটতে হবে।
যাই হোক, এইবার কারলোস লিন্নেউসের গার্ডেনের ছবি দেখেন। বিজ্ঞানের ছাত্রদের একবার হলেও উনার পরামর্শ অনুযায়ী বাগানটা দেখতে যাওয়া উচিত:
উনার গার্ডেনটা পাবেন এখানে:
আপনার কথা মত তাহলে তো প্রি-স্কুলের পাঁচ বছর বয়সি বাচ্চাদের পাঠ্যসূচিতেও কোয়ান্টম তত্ত্ব, ফিজিক্সে সব সূত্রও যোগ করা উচিত, তাই না?
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ভাল বলছেন। কি সৌভাগ্য হবে বাচ্চাদের!
-> সাম্প্রদায়িক কথা বললেই সাম্প্রদায়িকতা না, কে বলছে সেইটাই গুরুত্বপূর্ণ!
-> ইসলাম= জামাত-শিবির, প্রচারে ফায়দা আছে!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
কেউ যদি পাঁচ বছরের বাচ্চাকে এই সব পড়ানো নিয়ে প্রচারনা চালায় সেটা কতটুকু যুক্তিসংগত সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে ও তীব্র সমালোচনাও চলতে পারে। কোন সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি যে ধারায় লিখেছেন এতে করে আমার ধারনা হল এইসব পড়ানো যাবে না কারন এইগুলো পড়ালে বাচ্চা কাচ্চা সব নাস্তিক হয়ে যাবে। আমার কথাগুলো এই পয়েন্টের উপর ভিত্তি করেই করা। যাই হোক, আমি বিশ্বাস করি কোন বিষয়ে প্রচারনায় বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তারই বেশি যে ঐ পার্টিকুল্যার বিষয় সম্পর্কে জানে না। তাই যে কোন প্রকার বিভ্রান্তি থেকে নিজেকে বাচানোর জন্য হলেও পড়তে হবে আর সেটা যেই মতবাদ বা বিষয়ই হোক না কেন। কেউ কোন মতবাদকে খারাপ বলল বা ভুল বলল বলে পড়া যাবে না বা এটা আমার পাঠ্যসূচি থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে, এটা ঠিক নয়।
আপনার ছবিগুলো পোষ্টকে আরো উজ্জল করেছে। এজন্য আপনাকে স্যলুট।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
সারোয়ার ভাই আমার কিছু প্রশ্ন আছে:
১) ছেলে-মেয়েদের ঠিক কখন থেকে আরবী পড়ানো শুরু করা উচিৎ?
২) ছেলে-মেয়েদের ঠিক কখন থেকে বিজ্ঞান পড়ানো শুরু করা উচিৎ?
৩) দুই বিষয়ের কনফ্লিক্ট কখন থেকে তাদেরকে ব্যাখ্যা করা উচিৎ?
(কখন = কত বছর বয়স থেকে)
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
Now stop worrying and enjoy your life
বেচারার ব্যবসা দেইখা হাহাসোশুপ (হাসতে হাসতে সোফায় শুইয়া পড়লাম )
'এনজয় লাইফ' জিনিষটা কি!!! কত বড় বিবর্তনবাদী আর নাস্তিক, নিশ্চয়ই বিশেষ কোন মানে আছে!!!!
-> সাম্প্রদায়িক কথা বললেই সাম্প্রদায়িকতা না, কে বলছে সেইটাই গুরুত্বপূর্ণ!
-> ইসলাম= জামাত-শিবির, প্রচারে ফায়দা আছে!
খাও, দাও ফুরতি কর, আগামীকাল বাঁচবে কিনা বলতে পারো!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
*
*
*
*
**********************************************************************
আমি খুব তাড়াতাড়ি আমার গন্তব্যে পৌঁছতে চাই।
কারণ, সেখানে যথেষ্ট বিশ্রাম নিয়ে আমাকে আর একটি গন্তব্যের জন্য প্রস্তুত হতে হবে।
--------ইমরান আউলিয়া
*****************
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
আমি কোনো পোষা পাখি নাকি? যেমন শেখাবে বুলি সেভাবেই ঠোঁট নেড়ে যাবো
বিবর্তনবাদে ভুল বলে কিছু নেই! আপনি যেভাবেই চান সেভাবেই ব্যাখ্যা দাঁড়া করাতে পারবেন। বলতে পারেন এটা আলুর মত, যেকোন তরকারীতেই ব্যবহার করা যায়!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
একমত
বিবর্তন বাদের বিরুদ্ধে মুসলিমরা সোচ্চার হইছে তুলনামূলক অনেক পরে, যখন ক্রিস্টিয়ানদের জায়গায় মুসলমান বসাইয়া হালকা এডিট কইরা ইসলামরে এটাক করা হইলো। অথচ এইটার বিরুদ্ধে ক্লুক্লাক্সক্লানের মতো চরম সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় গ্রুপগুলোও সক্রিয় ছিলো। আমি শুধু একটা জিনিস বুঝি নাই যে বিবর্তনবাদের সঙ্গে ধর্মের আসলে সম্পর্কটা কোথায়। পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘুরে এই তত্ব আবিষ্কারের পর গ্যালিলিওরে নাস্তিক বইলা ঝুলাইতে উইঠা পইড়া নামছিলো চার্চ, কারণ এতে তাদের ধর্মীয় বকাবাজির সুবাদে শাসনতন্ত্র বিপন্ন হয় এতে (সবদেশেই সবযুগেই রাজার পাশাপাশি সমান্তরালভাবে ক্ষমতাবান ধর্মগুরুরা)। বিপন্ন হয় তাদের অস্তিত্ব। একসময় এই বিতর্কগুলা ডারউন (এবং তারে ঢাল বানাইয়া ধর্ম আক্রমণকারী) বনাম ধার্মিক ক্রিস্টিয়ানদের মধ্যে ব্যাপক ছিলো। আফসুস, সেইখানে এখন মুসলমান ঢুকছে:
অতীত খুঁড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি...
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
"সওয়ারীদের দৌড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নেই। "
যে যুক্তি দিলেন আর যেটা কোট করলেন এর সবই তো খৃষ্টানদের করা অপরাধ ও বাইবেলের ভুল ব্যাখ্যার কথা। গ্যালেলিওকে চার্চ দমিয়েছে, আর ৬০০০ বছরের মানব ইতিহাস তো বাইবেলে লেখা আছে। করিমকে দেখিয়ে কেন বলেন রহিম দোষী। যারা বাইবেল থেকে দেখান ও বিশ্বাস করেন যে পৃথিবী ১০ হাজার আর মানব সভ্যতা ৬০০০ বছর পুরোনো, তাদেরকে তাদের নিজেদের দাবী নিজেদেরই প্রমাণ করে দেখাতে হবে; যেটা তারা পারবেন না, কেননা এটা প্রমাণিত বৈজ্ঞানিক সত্যের বিপরীত। ইসলামকে এখানে টানছেন কেন? কোরান হাদীসের কোথায় আছে যে পৃথিবী ১০ হাজার আর মানব সভ্যতা ৬০০০ বছর পুরোনো?
--শাহবাজ
সরওয়ার সাবেরে অভিনন্দন এই গুরুত্বপূর্ন বিষয়টি সামনে আনার জন্য।
ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস। বিশ্বাসে কোন যুক্তি প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনা।
কইত্তে পাইছেন যে আদম-হাওয়া ৬ হাজার বছর আগে আইসে? এই ব্লগে কী কেউ আছেন যিনি মানব জন্ম ইতিহাস মাত্র ৬ হাজার বছরের তা বিশ্বাস করেন?
--শাহবাজ
আমার কাছে নাস্তিকতা কিংবা কোন বিষয়ে অজ্ঞ থাকাটা কোন সমস্যা না, তবে এমন কেউ-ও আছে জেনে বিনোদিত হলাম যে কিনা মুসলিমদের বিশ্বাস সম্পর্কে এতটা অজ্ঞ হয়েও তার কথাবার্তায় বিপরীত রূপটাই প্রকাশ পায়! এভাবেই কি তাহলে বিবর্তনবাদকে বিজ্ঞানের নামে 'প্রতিষ্ঠিত সত্য' হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে!
চিন্তায় ফ্যালাইলেন।
The higher stage of man is reached from the world of monkeys, in which both sagacity and preception are found, but which has not reached the stage of actual reflection and thinking. At this point we come to the first stage of man. This is as far as our (physical) observation extends. [pp 74-75]
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
আপনার এই দাবীটি যে সত্যের অপলাপ এবং কথাটা যে মিথ্যা নয় সেটাই দেখানো।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
"সওয়ারীদের দৌড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নেই। "
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_transitional_fossils
http://news.nationalgeographic.com/news/2009/02/photogalleries/darwin-birthday-evolution/index.html
http://www.livescience.com/3306-fossils-reveal-truth-darwin-theory.html
http://societyofheathens.blogspot.com/2009/02/list-10-amazing-transitional-fossils.html
http://www.enotes.com/topic/List_of_transitional_fossils
গতবছর পোলান্ডে ৩৯৫ মিলিয়ন বছরের পুরাতন পায়ের ছাপ বা ফুটপ্রিন্ট আবিষ্কৃত হয়। শুধুমাত্র কয়েকটি ফুটপ্রিন্টের উপর ভিত্তি করে বলা হলো যে এটি প্রথম প্রানীর ফুটপ্রিন্ট, যা জল থেকে ডাঙ্গায় উঠে আসে (the first life form to move from water to dry land.”)। আর এই কয়েকটি ফুটপ্রিন্ট দিয়ে তথাকথিত চার-পা বিশিষ্ট প্রানীর কল্পিত চিত্র আকা হয়েছে। এটি নাকি বিবর্তনের ব্যাখ্যাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে (Fossil footprints in an old quarry lead to a radical rethink of the evolution of the first four-legged animals or tetrapods)। নৃ-বিজ্ঞানীদের ভাষায়-
ছবিতে দেখুন ফুটপ্রিন্ট ও সেগুলোকে কল্পনা করে কল্পিত চার-পা বিশিষ্ট প্রানী!
ছবি-১ কিছু 'ফুটপ্রিন্টের' ফসিল। সর্ব-ডানে কল্পিত চার-পা বিশিষ্ট প্রানী!
বিবর্তনবাদীদের কল্পনাশক্তিকে প্রসংশা করতে হয়। শুধুমাত্র কয়েকটি ফুটপ্রিন্টকে সাপোর্ট করতে আশ্রয় নিতে হয়েছে আরেকটি কল্পিত ফসিল, যা Tiktaalik roseae (ছবি দেখুন- বুঝা যায় কিছু?)। এটিও একসময় কল্পিত ছিল। আস্তে আস্তে তা ধ্রুবসত্যে পরিনিত হয়েছে!
ছবি-২ Tiktaalik roseae
ফুটপ্রিন্টগুলো ব্যাখ্যা বিখ্যাত জার্নাল নেচারে প্রকাশিত হয়েছে!!! নেচার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা পত্রটি (কাল্পনিক ব্যাখ্যাপত্র) সমালোচনা করেন অন্যসব বিজ্ঞানীরা। কিছু নমুনা। বিস্তারিত লিঙ্ক থেকে জেনে নিতে পারেন।
বিজ্ঞানীদের চরম সন্দেহ এই চার-পায়ের ছাপ বা ফুটপ্রিন্ট নিয়ে। কিছু নমুনা-
এত সন্দেহ থাকার পরও এটি নেচারে মত জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে! পাঠক বুঝে নেন। যেভাবেই হোক বিবর্তনবাদ প্রমান করে ছাড়তেই হবে!
http://www.nature.com/news/2010/100106/full/news.2010.1.html
http://www.nature.com/news/2006/060405/full/news060403-7.html
এখুন দেখুন বিখ্যাত গার্ডিয়ান পত্রিকা এই খবরটি ধ্রুব সত্য ধরে কিভাবে অতিরঞ্জিত করছে তার নমুনা দেখুন।
http://www.guardian.co.uk/science/2010/jan/06/footprints-tetrapods-walked
পুরো বিষয়টি জানতে ভিডিও দেখতে পারেন। এতে অনেক বিনোদন আছে। গ্যারান্টি!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
একটা কথা স্পষ্ট করে বলুন যে পৃথবীতে প্রানের তিনশ কোটি বছরের ইতিহাসের এবং পৃথিবীতে প্রানের বৈচিত্রের, ইউনিফাইং বৈজ্ঞানিক থিয়োরী কোনটি? বিবর্তন ছাড়া আর কি তত্ব রয়েছে? আপনার থি্যোরী কি?
ইউনিফায়িং থিউরী নেই বলেই কি বিবর্তনবাদ তত্ত্বকেই কি ইউনিফায়িং ব্যাখ্যা হিসেবে মেনে নিতে হবে? সবকিছুর ইউনিফায়িং থিউরীর প্রয়োজনও নেই বলে আমার ব্যক্তিগত অভিমত। ভাল থাকেন।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
বাংলা ব্লগে যারা বিবর্তন তত্ত্বকে ডিফেন্ড করছে তাদের দু-একটি লেখা দেখান যেখানে তা স্বীকার করা হয়েছে। আপনারই বা এ বিষয়ে কোন লেখা আছে কি?
তাতে কি বিবর্তন তত্ত্ব সত্য প্রমাণ হয়েছে?
এখানে বেশীর ভাগ কল্পিত চিত্র বা তথাকথিত ট্রান্সজিশনাল স্পিসিস। এটাকে লিস্ট অফ ড্রয়িংসও বলা যায়।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
অ-স্তন্যপায়ী প্রজাতি থেকে ধাপে ধাপে স্তন্যপায়ী প্রজাতির বিবর্তনের মিসিং লিঙ্কগুলো দেখান তো। অনুরূপভাবে, লিঙ্গবিহীন প্রজাতি থেকে ধাপে ধাপে লিঙ্গওয়ালা প্রজাতির বিবর্তনের মিসিং লিঙ্কগুলোও দেখান।
অন্যদিকে আস্তিকেরা কিন্তু বিজ্ঞানের ক্রাচের উপরে মোটেই নির্ভর করা না। তারা তাদের ধর্মকে বিজ্ঞান দিয়ে জোড়াতালি দেবার কোনো চেষ্টাই করে না।
আমি কোনো পোষা পাখি নাকি? যেমন শেখাবে বুলি সেভাবেই ঠোঁট নেড়ে যাবো
কিন্তু জোড়াতালি ছাড়া কি ধর্ম হয়?
ক্ষুদ্র স্বার্থ ভুলে মুক্তির দাঁড় টান।
বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখাতেই অজস্র ফাক রয়ে গেছে। কোয়ান্টাম তত্বে এখনো বিশাল বিশাল ফাক আছে। এজন্যে আমাদের বিজ্ঞান বর্জন করে খেজুর গাছের তলায় ফিরে যাওয়া উচিৎ।
যে খেজুরগাছের কথা বলছেন বলে অনুমান করছি তার সাথে বিজ্ঞানের কোনো অপ্রতিসমতা আছে বলে জানিনা। অবশ্য চোখে পোলারাইজড ফিল্টার লাগানো আবুল কাশেম ও অভিজিতেরা অনেক গড়মিল দেখেন। সেই গড়মিল প্রমাণকল্পে অবশ্য গোঁজামিলে ভরা বইও তারা প্রকাশ করে ফেলেছেন। তবে যৌক্তিকতার ভিত্তিতে ঐসব বইয়ের কানাকড়িও দাম নেই।
--শাহবাজ
মাল্টিভার্স অনেক জটিল বিষয়! দেখেন উপরে মন্তব্যে পায়ের ছাপ থেকে কিছু উদ্ধার করতে পারেন কিনা?
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
নাস্তিক ধর্মের কথা শুইনা আমি হাহাপগে।
অট: ধমাধম এর নাম মুখে আনতে কি লইজ্জা পাচ্ছেন
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ব্যবসা বানিজ্য যা করার শুধু ধর্মওয়ালারাই করবো।
পোষ্টে তাকান। গুরুর ছবি দেখতে পাইবেন!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
আসবে আমাদেরও দিন....
ক্ষুদ্র স্বার্থ ভুলে মুক্তির দাঁড় টান।
আমি বিবর্তনবাদ সম্পর্কে তেমন একটা জ্ঞাত না (আমি মেডিকেল সাইন্সে বিশেষজ্ঞ = বিশেষ ভাবে অজ্ঞ)। তবে এটা জানি, বিষয়টা (এবং অন্যান্য বিষয়, যা নাস্তিকরা স্রষ্টার অস্তিত্ত্বের সাথে সাংঘর্ষিক মনে করে, যেমন বিগ ব্যাং থিওরি) এখনো প্রমাণিত না। এগুলো এখনো অনেকগুলো ধারণার কম্বিনেশন থেকে বের করা কয়েকটা হাইপোথেসিসের সমষ্টি। বিজ্ঞান ঘটে যাওয়া ঘটনার ব্যাখ্যা দেয়। কাজেই সব ব্যাখ্যা যে সঠিক হবে এমন নাও হতে পারে। বরং অনেকগুলো কনজিকিউটিভ ভুল ব্যাখ্যার পর হয়তো সঠিকের কাছাকাছি কোনো ব্যাখ্যা বেরিয়ে আসবে, এটাই স্বাভাবিক। বেশি গভীরে যাওয়ার দরকার নাই। আজ পর্যন্ত কয়টা পরমাণুবাদ আবিষ্কৃত হয়েছে এবং আজও হচ্ছে, এটাই তার প্রমাণ।
যাই হোক, কথা হলো, বিজ্ঞান কখনোই স্থির না। এটা সদা পরিবর্তনশীল। যা আজকের দিনের জাদু, তা আগামী দিনের প্রযুক্তি। কাজেই বিজ্ঞানের সাহায্যে কোনো কিছুর সম্পর্কেই স্পষ্ট সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব না। একজন বিজ্ঞানী তাই কখনোই ধাক্কা মেরে গায়ের জোরে কোনো তত্ত্ব ফেলে দিতে পারেন না। যদি তা দেন, সেটাকে তার আবেগের বহিপ্রকাশ বলেই ধরা উচিত। এই কথা এমনকি বিবর্তনবাদের গুরুরাও মানেন, কিন্তু আফসোস! তাদের শিষ্যরা কেনো যেনো মানতে চায় না।
বিজ্ঞান হিসেবে বিবর্তনবাদকে প্রশ্ন করাই যেতে পারে। এটা নিয়ে তেড়ে আসার কিছু নেই। অনেকের প্রতিক্রিয়া দেখে বুঝা যায় আসলে তারা এটা বিজ্ঞান হিসেবে না নিয়ে বরং ধর্মী-বিশ্বাসের ভিত্তি হিসেবে নেয়। যার প্রভাব মন্তব্যের দেখা যায়। এরা অশিক্ষিত ধর্মীয় মৌলবাদীদের মত আচরণ করে।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
যেমন আপনি বলেছেন,
কিন্তু সত্যিকার অর্থে অনেক গুলো মিসিং লিঙ্কই পাওয়া গিয়েছে... তাদের মাঝে ২-১টি বিবর্তনটি কি প্রক্রিয়ায় হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরী করে, কিন্তু বিবর্তন যে হয়েছে তা নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি করে না। বেপারটি অনেকটা এমন, ভ্রুন থেকে মানুষ হয়, এটি আপনি বুঝতে পারছেন, কিন্তু মাঝের পর্যায় গুলো নিয়ে আপনি পুরোপুরি clear না। ...
আপনি Genetic Sequence similarity নিয়ে বলতে গিয়ে আর বলেননি... খুব সুন্দর ভাবে এড়িয়ে গিয়েছেন। Genetic Engg. and Biotechnology-র ছাত্র হিসেবে আমি জানি কতোটা সুনির্দিষ্টভাবে বিবর্তনের পক্ষে প্রমান স্থাপন করা যায়। ... এখন ১৯২০ সালের প্রথম বিশ্বযুদ্ধ আপনি বা আপনার অতি পরিচিত কেউ দেখেনি,এখন তাই বলে আপনি যদি বলেন আসলে কোনো যুদ্ধ হয়নি, তাহলে বেপারটি ঠিক এমনই দাঁড়ায়। Analysis of DNA sequence among existing close and distant species and many pre-existing species(DNA isolated from their fossils) clearly suggest evolution was occured and still occuring.
আপনি ১০০০ বিজ্ঞানীর একটি লিস্ট দিয়েছেন যারা বিবর্তন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। মানলাম, কিন্তু এদের মাঝে অনেকেই বিবর্তনের প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন, কিন্তু বিবর্তন হয় নাই এটা বলেন নাই... যেমন, মানুষের ২নং ক্রোমোজমটি great apes এর দু'টি ক্রোমোজম-এর fuse এর মাধ্যমেই এসেছে, এটা নিয়ে কোনো বিজ্ঞানীর সমস্যা নেই, কিন্তু কখন কিভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে অনেকে অনেক মত দিয়ে থাকেন...
সর্বোপরি, আস্তিকতা, নাস্তিকতা পরের বেপার... কিন্তু আপনি যদি বিবর্তনকে না মানেন, তাহলে modern biological science পুরোটাকেই অস্বীকার করা হয়। ...
ভাইযান নতুন কিছু রেফরেন্স আমদানি করেন পুরানো জিনিষ কপি পেস্ট করে আর কত??? এই চান্সে আবার সেই প্রশ্নটা করে যাই, কারন এখনও উত্তর পাই নাই:
"পৃথীবির কোন ধর্মগ্রন্থে কি ডাইনোসারদের কথা লেখা আছে নাকি ডাইনোসার বলে কিছু নাই সবই হলিউডের সৃষ্টি"
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
আপনার মন্তব্য হালুয়ার মতই ! আমার আর বলার কিছু নেই। ধন্যবাদ।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
তাতে কি? উনার তাতে কি কিছু আসে যায়।
হ্যা, আপনি ভাই ঠিকই বলেছেন। এতে আমার কোন যায় আসে না।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
যার যার বিশ্বাস তার তার কাছে ভাই। পোষ্টে প্রায় ১০০০ বিজ্ঞানীর লিস্ট আছে। তারাও ডারউইনিয়ান বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন। বিবর্তনবাদ হচ্ছে এমন বিষয় যা বিতর্ক কোন দিন শেষ হবে না।
এগুলো সবই ব্যাখ্যামূলক! যে যার মত করে ব্যাখ্যা করে। বিবর্তনবাদকে ধ্রব ধরে নিয়ে ঐ্সব সমস্ত সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছে। দেখলেন না অস্পষ্ট পায়ের ছাপকেও কিভাবে জোর গলায় বিবর্তনবাদ তত্ত্ব প্রমানে ব্যবহার করা হয়। তালগাছ আমার টাইপের যুক্তি! আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
পুরো ব্যাপারটা প্রতারণার উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। ফলে আপনিই ভুল তথ্য দিয়ে অসচেতন পাঠকদেরকে বিভ্রান্ত করছেন।
ব্যাপক বিনোদন! আপনি এত কিছু জানেন অথচ আমরা মনে হচ্ছে সেই তিমিরেই রয়ে গেছি!
ভ্রুণ থেকে মানুষ হওয়ার উদাহরণটি এক্ষেত্রে প্রতারণাপূর্ণ। কারণ ভ্রুণ থেকে যে প্রতিনিয়ত মানুষ হচ্ছে তা লক্ষ লক্ষ বছর ধরে পুরো মানব জাতির কাছে একটি অবজারভেবল ফেনমিন্যান।
একেবারে প্রতারণাপূর্ণ যুক্তি, যেটি রিচার্ড ডকিন্স দিয়েছিলেন হলোকাস্ট নিয়ে। একটি ঐতিহাসিক ঘটনার সাথে বিবর্তনবাদের মতো কল্পকাহিনীকে কখনোই তুলনা করা যায় না।
এটা নিয়ে যে কোন বিজ্ঞানীর সমস্যা নেই - তা কী করে নিশ্চিত হলেন? সারা পৃথিবী জুড়ে বিজ্ঞানীরা সবাই কি আপনার কানে কানে বলেছেন, নাকি এ বিষয়ে সকল বিজ্ঞানীদের সিগনেচার সহ কোন লিস্ট আছে?
এইটাও একটা অপপ্রচার। ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্বকে মানা বা না মানার সাথে জীববিজ্ঞান অস্বীকার করার কোন সম্পর্ক নাই। বিবর্তন তত্ত্ব ভুল হলে কিংবা না থাকলেও জীববিজ্ঞান থেকেই যাবে।
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
আপনে কার মাল্টি? আসল নিকে না এসে এভাবে চুপি চুপি আসলেন কেনো?
দেড় ঘণ্টায় আপনার অর্জিত জ্ঞান দেখে টাস্কিত হইছি!!!
আপনার এত বিয়াপুক গিয়ানি বেরেন জাদুঘরে রাখা হউক!!!
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
নেচারকে সম্পর্কে আপনার অজ্ঞতাকেই ফুটিয়ে তুলেছে! পায়ের ছাপ সংক্রান্ত উপযুক্ত দুটো রেফারেন্স (নেচার জার্না ) দেয়া আছে এবং সেখান থেকেই উদ্ধৃতিগুলো তুলে ধরা হয়েছে! মাথা টাল থাকার কারনে চোখ এড়িয়ে গেছে! নেচার থেকে ইদানিং ভিডিও বানানো হয়! আগে সুস্থ হয়ে নেন ভাই। পড়ে কথা হবে।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
*
*
*
*
**********************************************************************
আমি খুব তাড়াতাড়ি আমার গন্তব্যে পৌঁছতে চাই।
কারণ, সেখানে যথেষ্ট বিশ্রাম নিয়ে আমাকে আর একটি গন্তব্যের জন্য প্রস্তুত হতে হবে।
--------ইমরান আউলিয়া
*****************
কোন অংশটুকু কপি-পেষ্ট তা পাঠকদের দেখাইয়া দেন। খেই হারাইয়া ফেললে এমন ভাংগা রেকর্ড বাজতে থাকে! ভাবখানা এমন যে পৃথিবীতে একমাত্র হারুন ইয়াহিয়াই বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
একটু দেখাইয়া দেন তো কেমনে এত মিল হইল। আমি তো উল্টাডা জানতাম; যে কিছু হইলেই বিবর্তনবাদীরা কেবল 'স্বার্থপর জীন' নামক পুস্তক হইতে কর্তন-সংযোজন করেন। আর হারুন ইয়াহিয়ার সাথে মিল হইলেই বা কী? যেখানে ডারুইন সাহেবই বলেছেন উনার তত্ত্বের ভিত্তিই হচ্ছে 'মিসিং লিঙ্ক' পাওয়ার মধ্য দিয়ে, সেখানে হারুন ইয়াহিয়া বা সরোয়ার যেই মিসিং লিঙ্কের কথা বলেন না কেন, অসুবিধা কোথায়? আর পৃথিবীতে দেখা যায় এমন হেন কোনো প্রাণী নাই যার ফসিল পাওয়া যায়নাই (মাছ, গাছ, গাধা ঘোড়া, সাপ, ব্যাং, কুমীর ইত্যাদি ইত্যাদি সবকিছুর), কিন্তু কেবল মিসিং লিঙ্ক গুলার ফসিল পাওয়া যায়না। যাও ২-১ টা পাওয়া গেছে বলে দাবী উঠছে ওখানেও অনেক জালিয়াতির অভিযোগ আছে। স্বাভাবিক অর্থে বলতে গেলে এটা ভাবাই যৌক্তিক আর বৈজ্ঞানিক যে বর্তমানে পৃথিবীতে যত প্রজাতির প্রাণী আছে তার চাইতে মিসিং লিঙ্কের প্রাজাতি সংখ্যা অনেক-অনেক বেশী হবার কথা। অথচ মিসিং লিঙ্কের ফসিল কোনো কারণে পাওয়া যায়না। আজকাল অবশ্য 'মিসিং লিঙ্কের' কথা বললে বিবর্তনবাদী-রাই মিসিং হয়ে যান, আর জীন তত্ত্ব নিয়ে হাজির হন। ওখানেও গড়মিল আছে। কেন জানি র্যান্ডম র্যান্ডম করে সব কিছু অর্ডারলি হয়ে যায়।
--শাহবাজ
" আপনাকে সদালাপের সুস্থ পরিবেশে আসার জন্য আমন্ত্রন রইল। " - মহামতি সারোয়ার হোসেন
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
ক্ষুদ্র স্বার্থ ভুলে মুক্তির দাঁড় টান।
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
মাথা একবারেই গেছে! নেচে-গেয়ে আউলা-ঝাওলা মাথা ঠিক করার চেষ্টা করুন। ব্যাপক বিনোদন! =))
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
যারা মনে করে তাদের আগের পুরুশ বান্দর / সিম্পাঞ্জি আছিলো, তাদেরকে আমরা মানুষ বলি কি করে ?
" আমার ছেলের বইতে 'বিবর্তন' এর পাতা দেখাইয়া বলছি ' স্যারকে বলবা 'আমার বাবা বলছে এটা আমাকে পড়াতে না।" তাতে যদি নম্বর কমেও যায়।"
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
The term DNA is an abbreviation of the genetic material in living things. The beginning of the science of genetics dates back to genetic laws drawn up by the scientist Mendel in 1865. The date, a turning point in the history of science, is referred to in verse 65 of Surat al-Kahf, or verse 18:65.
When the appearance of the letters D-N-A (Dal-Nun-Alif in Arabic) side by side in places in the Qur’an is examined, they appear most frequently in verse 65 of Surat al-Kahf. The letters D-N-A appear side by side three times in this verse, in a most incomparable manner. In no other verse of the Qur’an do the letters “DNA” appear consecutively so often.
***HALLEY’S COMET AND 76 YEARS
One of the greatest developments in modern astronomy is the discovery of Halley’s Comet. The 18th-century scientist Edmund Halley discovered that the comet comes around every 76 years. With that discovery, Halley established that comets have astronomical orbits.
The name "Halley" by which the comet is known, appears in a most striking way in verse 76 of Surat al-An’am in the Qur’an:
When night covered him he saw a star and said, ‘This is my Lord!’ Then when it set he said, “I do not love what sets.” (Sura An’am, 76)
The letters that make up the word "Halley" appear for the first time in the Qur’an in this verse. Furthermore, the reference to a “setting” star is highly significant. What is more, the Arabic word “kawkaban,” meaning “star,” appears right next to the letters comprising “Halley.”
76, the number of the related verse, on the other hand, may indicate 76 years, which is Halley’s orbital period. (Allah knows the truth.) The verse number 76 represents the Halley comet; because Halley becomes visible from the Earth every 76 years. That is to say, its orbital period is 76. For this reason, that Halley is mentioned for the first time in the Qur’an in the 76th verse is a miracle of Allah.
আরো আছে !!!!!!!! এখন কেউ যদি আপনার মত প্রশ্ন করে 'নিউটনের গভেষনার কোন জায়গায় লেখা নাই ২+৩=৫, সুতরাং নিউটন তা জানে না !!!!' তাহলে আপনিই চিন্তা করেন সে কোন লেভেল থেকে প্রশ্ন করছে ? আপনি নিজেই হয়তো তাকে গ্রাইম্মা ভুত বলে গাল দিবেন।
তাইলে ১৩০০ বছর কেন লাগল ডিএনএ আবিষ্কার করতে এইটা বুঝতে পারতেছি না।
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
সারওয়ার সাহেব, বিবর্তন মিথ্যা প্রমাণে একটা ফসিল ভুল জিওলোজিক্যাল স্তরে (stratum) এ পাবার একটি উদহারণ দেন।
To win in life, don’t fear in life.
--শাহবাজ
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
এইটা একটা প্রতারণাপূর্ণ যুক্তি। ধরা যাক এরকম উদাহরণ কেউ দিতে পারল না, বাস্তবে হয়ত আছে হয়তবা নাই। তাহলেই কি বিবর্তনবাদ তত্ত্ব সত্য প্রমাণিত হবে? তা-ই যদি মনে করেন তাহলে আসল নিকে/নামে আসেন।
To win in life, don’t fear in life.
টেবিল ঘুরে গেলে সমীকরণও কি উল্টে যায় নাকি?
তবে আমার একটা ছুডো কোশ্চেন আছে। আপনি বিবর্তনবাদকে নাস্তিকদের ষড়যন্ত্র হিসাবে দেখালেন। তাহলে যে অসংখ্য সংখ্যক আস্তিক বিবর্তনবাদি বিজ্ঞানী আছে তারা কিসের জন্য বিবর্তন নিয়ে কাজ করে। টাকা কামানোর জন্য মনে হয়, তাই না। হ্যা ঠিক ধরেছি.. পরকালরে গুল্লি মার.. এই জীবনে কয়ডা টাকা কামাই কইরা লই.. এইটাই তাদের মোটিভেশন, ঠিক কইছি না? আসলেই আপনার মত জ্ঞান বুদ্ধি যদি সবার হইত টাইলে কত ভালা হইত তাই না?
মহা আফসোস.. হারুণ ইয়াহিয়া আর আপনি ছাড়া কেউ এগুলা বুঝলো না। আল্লাহ আপনার হায়ত দরাজ করুক। আমিন।
টানটা মনে হয় বেশী হয়ে গেছে! আপনার দোয়া- আশির্বাদের জন্য ধইন্যা!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ঐব্যাটাতো বিবর্তনবাদীগো চ্যালেন্জ ছুড়চে: যদি কেউ কেবলমাত্র একটি ট্রান্সিশনাল ফসিলকে দেখাইতে পারে যার দ্বারা বিবর্তনবাদকে ব্যাখ্যা করা যায় তাহলে তাকে আনুমানিক ৪.৪ ট্রিলিয়ন পাউন্ড দেয়া হবে।
ঐটাকা কেন হাতছাড়া হইতেছে!!!
-> সাম্প্রদায়িক কথা বললেই সাম্প্রদায়িকতা না, কে বলছে সেইটাই গুরুত্বপূর্ণ!
-> ইসলাম= জামাত-শিবির, প্রচারে ফায়দা আছে!
একটা প্রশ্ন করছিলাম (১০ টাকা বাজি উত্তর আপনে দিবেন না): পৃথীবির কোন ধর্মগ্রন্থে কি ডাইনোসারদের কথা লেখা আছে নাকি ডাইনোসার বলে কিছু নাই সবই হলিউডের সৃষ্টি?
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
আপনের কি তাই মনে হয়? যদি তাই হয়, তা হলে আপনের বিশ্বাসটাই ঠিক আছে!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধর্মগ্রন্থে ডাইনোসরদের কথা থাকতেই হবে কেন? ধর্মগ্রন্থে তো তেলাপোকার কথাও নাই, তাতে কী প্রমাণ হলো?
--শাহবাজ
হায় হায় আপনি কি বললেন! পিছলামি শুরু করবে!
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
শুধু তেলাপোকা না পৃথিবীতে পাওয়া যায় সব ধর্মীয় গ্রন্থেই বলা আছে আলো, বাতাস, চাদ, তারা, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পোকামাকড় (খুব খিয়াল কইড়া শুধু যা চোখে দেখা যায়) এবং বৃহদাকার হাতি (ডাইনোসার না কিন্তু) সবই খোদা/ভগবান/ঈশ্বর এর সৃষ্টি
কোন ধর্মীয় গ্রন্থেই কিন্তু ব্যাকটেরিয়া বা ডাইনোসারদের কথা বলা নাই। যদিও ধর্মীয় গ্রন্থগুলা দাবী করে সেখানে সবই বলা আছে।
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি আমাদের গৌরব।
Nothing in biology makes sense, except in the light of evolution. -- Theodosius Dobzhansky, The American Biology Teacher.
অন্য প্রসঙ্গে, বিবর্তন নিয়ে আপনি এত নাখোশ কেন? প্রজাতির উদ্ভবে বিবর্তনের ব্যাখ্যা সম্পর্কে আপনি সন্দিহান হলে বিকল্প কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আপনার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়?
নাস্তিকতা ধর্মের পয়গম্বর কে এবং ধর্মগ্রন্থ কি? (এখানে ডকিন্সকে নিয়ে আসবেন না, অধিকাংশ নাস্তিক ডকিন্সের নাম শোনেননি, তাঁর বই পড়া তো দূরের কথা।)
ধর্ম নিয়ে রাজনীতি সবচেয়ে বড় দুর্নীতি-- আবুল ফজল
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধারণা হিসাবে মহাকর্ষও তেমন জটিল কিছু না, তবে তার তত্ত্ব-সূত্র আবিষ্কার করতে নিউটনের মত পদার্থবিদ-গণিতজ্ঞের প্রয়োজন হয়েছেন, এবং সেগুলোর ছিদ্রান্বেষণ করতেও ঐ বিষয়ের বিশেষজ্ঞ হওয়া লাগবে। একজন জীববিজ্ঞানী যদি তা করেন, তা নিতান্তই ব্যতিক্রম হবে।
আলোচ্য তালিকার বিজ্ঞানীদের কি স্বীকৃত জার্নালে বিবর্তন বিষয়ে কোন নিবন্ধ আছে?
ধর্ম নিয়ে রাজনীতি সবচেয়ে বড় দুর্নীতি-- আবুল ফজল
ছিদ্রান্বষনের অভিযোগ করে আপনিও সেই কাজে নিয়োজিত আছেন! লিস্ট আপনি দেখেননি। তাছাড়া আপনি যে এ বিষয়ে একবারে নতুন তা আপনার মন্তব্যে ফুটে উঠেছে!
আমার সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন? না জেনেই এককাতারে ফেলে দিলেন!
আপনার জন্য প্রথম পাতা থেকে কিছু অংশ কপি-পেস্ট করলাম। যদি এদের যোগ্যতা সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা থাকত, তবে এভাবে কমেন্ট করে নিজের মূল্য কমাতেন না। ভাল থাকুন।
Paul Ashby Ph.D. Chemistry Harvard University
Israel Hanukoglu Professor of Biochemistry and Molecular Biology Chairman The College of Judea and Samaria (Israel)
Alan Linton Emeritus Professor of Bacteriology University of Bristol (UK)
Dean Kenyon Emeritus Professor of Biology San Francisco State University
John Hey Associate Clinical Prof. (also: Fellow, American Geriatrics Society) Dept. of Family Medicine, Univ. of Mississippi
Daniel W. Heinze Ph.D. Geophysics (also: Post-Doc Fellow, Carnegie Inst. of Washington) Texas A&M University
Richard Anderson Assistant Professor of Environmental Science and Policy Duke University
David Chapman* Senior Scientist Woods Hole Oceanographic Institution
Giuseppe Sermonti Professor of Genetics, Ret. (Editor, Rivista di Biologia/Biology Forum) University of Perugia (Italy)
Stanley Salthe Emeritus Professor Biological Sciences Brooklyn College of the City University of New York
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
____________________________
আমি চঞ্চল হে,
আমি সুদূরের পিয়াসি
_____
সরোয়ার ভাই,
লেখা পড়ে সমৃদ্ধ হলাম। চালিয়ে যান।
তথ্যবহুল লেখার জন্য ধন্যবাদ।
ন্যায়ের কথা বলতে আমায় কহ যে
যায় না বলা এমন কথা সহজে
"ফান ইজ লাইফ টু মি"
======================
বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে সত্য প্রমাণ করার জন্য ছয় হাজার বছর আগে আদম-হাওয়াকে কাপর চোপড় পইরা আকাশ থাইক্যা ধপ্পাস্ কইরা পৃথিবীতে ফেলে দিতে হয় নাকি!
you greats are so worried about the faults(!) in evolution theory,how but about the millions of faults,superstitions,fanatism in religious statutes. How funny guys! Before proceeding to thinking of Evolution just analyse your sacred holy books,and look how many times it's wrong in sentence by sentence. I know you people are always in favour of God or His Holy books!,& unbelievably ignoring it's faults and funny beliefs.অঅঅআঅ
এই পোষ্টে ধর্ম নিয়ে আলোচনা হয়নি। ধর্ম ও বিজ্ঞানের প্রেক্ষাপট ভিন্ন যেটা আমার পোষ্টের শেষ লাইন। বিজ্ঞানের খোলসে যারা ভাবধারা প্রচার করে তাদের জন্য এই পোষ্ট। আপনার মন্তব্য অনুযায়ী এটা আপনার জন্যও দরকারী।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
বুঝতাম না,বুঝলাম
সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
প্রথম পুরুষ/নারী (এডম/ইভ) দেখতে কেমন ছিল? সে কি চাইনিজ দের মত ছিল নাকি আফ্রিকান? গায়ের রঙ আমাদের মত শ্যমলা নাকি ফিরিঙ্গিদের মত সাদা ছিল? যদি মধ্যপ্রাচ্যের একজন পুরুষ/নারী থেকেই আমদের বংশবৃদ্ধি হয়ে থাকে তাহলে কেন মানুষের এত ভ্যারিয়েশন আজকে?
(এইবার ২০ টাকা বাজি!!)
শুধু চারটা পা থাকলেই গাধা হওয়া যায় না তার জন্য একটা সালোয়ারও দরকার হয়
ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।